রাখাল রাহার বিরুদ্ধে ৪০০ কোটি টাকার কমিশন বাণিজ্য অপপ্রচার: এনসিটিবি | বই নিউজ

রাখাল রাহার বিরুদ্ধে ৪০০ কোটি টাকার কমিশন বাণিজ্য অপপ্রচার: এনসিটিবি

রাখাল রাহার বিরুদ্ধে এনসিটিবির পাঠ্যবই ছাপার কাগজ ব্যবসার ৪০০ কোটি টাকা বাণিজ্য অপপ্রচার ও প্রোপাগান্ডা।

#বই #পাঠ্যবই

এনসিটিবির পাঠ্যবই ছাপার কাগজ কেনার সঙ্গে রাখাল রাহার কোনো সম্পর্কেই নেই বলে জানিয়েছেন জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর এ কে এম রিয়াজুল হাসান।

মঙ্গলবার (১১ মার্চ) দুপুরে রাজধানীর মতিঝিলে পাঠ্যপুস্তক বোর্ড ভবনে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে একথা বলেন তিনি।

এনসিটিবি চেয়ারম্যান বলেন, রাখাল রাহার বিরুদ্ধে এনসিটিবির পাঠ্যবই ছাপার কাগজ ব্যবসার ৪০০ কোটি টাকার কমিশন বাণিজ্য অপপ্রচার ও প্রোপাগান্ডা।

আরো পড়ুন: রাখাল রাহার জবানবন্দী

তিনি বলেন, পাঠ্যবইয়ের কাগজই কেনা হয়েছে ১০০ কোটি টাকার, সেখানে কিভাবে ৪০০ কোটি টাকার বাণিজ্য হবে আপনারাই বলেন।

আরো পড়ুন: রাখাল রাহার ভাষায় তার বিরুদ্ধে অপপ্রচারে লিপ্ত যারা

এর আগে, ঢাকা পোস্ট ও ডেইলি ক্যাম্পাস নিউজ পোর্টাল প্রতিবেদন করে চলতি বছর পাঠ্যবই ছাপায় কাগজের বাজারদরের চেয়ে টনপ্রতি ১৫ থেকে ২৫ হাজার টাকা বেশি দিতে হয়েছে মুদ্রণপ্রতিষ্ঠানগুলোকে। নির্দিষ্ট প্রতিষ্ঠান থেকে কাগজ না কিনলে বই ছাপার ছাড়পত্র মিলত না। কোন প্রতিষ্ঠান থেকে কাগজ কিনতে হবে তা নির্ধারণ করে দিত এনসিটিবি। যা এর আগে কখনও হয়নি। অভিযোগ আছে, এর নেপথ্যে ছিলেন এনসিটিবির সচিব, একজন সদস্য ও সাজ্জাদুর রহমান ওরফে রাখাল রাহা। তাদের পেছনে থেকে কাজ করেছেন তানভীর নামের এক ছাত্র-সমন্বয়ক।

আরো পড়ুন: মাদরাসা বিভাগের সচিবের বিরুদ্ধে রাখাল রাহার যত অভিযোগ

সর্বশেষ চীন থেকে সাড়ে আট হাজার টন কাগজ আমদানি করে এনসিটিবি। বাজারে এক লাখ ১৮ থেকে ২০ হাজার টাকায় কাগজ পাওয়া গেলেও মুদ্রণপ্রতিষ্ঠানগুলোকে জিম্মি করে টনপ্রতি দাম নেওয়া হয়েছে এক লাখ ৩০ হাজার টাকা।

এই প্রতিবেদনকে ভুয়া বলে উল্লেখ্য করে এনসিটিবি চেয়ারম্যান বলেন, ঢাকা পোস্ট, ডেইলি ক্যাম্পাস উদ্দেশ্যপ্রণোদিত এমন নিউজ করেছে। কারণ আমরা কাগজই কিনেছি ১০০ কোটি টাকার। এখানে কেমন করে ৪০০ কোটি টাকার কমিশন বাণিজ্য হবে।

#বই #পাঠ্যবই